Wednesday, October 1, 2014

আপনার পিসি হোক দ্রুতগতি সম্পন্ন



অনেক নতুন windows xp ব্যাবহারকারী রয়েছেন, যারা হরহামেশা তাদের কম্পিউটার স্লো বলে অভিযোগ করে থাকেন এবং সেই সাথে অভিঙ্গ ব্যাবহারকারীদের কাছে পরামর্শ খুজে বেড়ান কিভাবে কম্পিউটার ফাস্ট করা যায়সেই রকম ব্যাবহারকারী হলে আপনি এই লেখাটি পরে দেখতে পারেন আমার মনে হয় আপনার কাজে লাগবেআপনি প্রথম দফায় যে যে কাজগুলো করতে পারেন তার ধারা হতে পারে এ রকম

Start menu থেকে run open করুন (অথবা window key+ R)

এখন লিখুন recent এবং enter দিনএকটি নতুন window open হবেএই window এর সবগুলো ফাইল delete দিনএভাবে পালাক্রমে লিখুন %temp%, temp , prefetch অতঃপর সবগুলো ফাইল delete দিন এবং রিসাইকেল বিন থেকে ডিলিট করুন

উপরোক্ত কাজ গুলো সফল ভাবে শেষ করার পর এবার নিম্নে উল্লেখিত কাজগুলো করুন

My computer right mouse button ক্লিক করে property অপশনটি সিলেক্ট করুন তারপর advanced ট্যাবটিতে ক্লিক করুনএখন performance এর setting বাটনে ক্লিক করুন performance options নামক একটি window open হবেএখানে adjust for best performance রেডিও বাটনটি ক্লিক করে ok করে দিনকি কম্পিউটার কেমন যেন সাদাকাল হয়ে গেল? ভয় পাবেন না এটা সাময়িকএবার পুর্বোল্লিখিত কার্যধারা অনুযায়ী আপনি আবার my computer থেকে adjust for best performance রেডিও বাটন পর্জন্ত যান এবং নিচের দিকের

Use common tasks in folders

Use drop shadows for icon levels on the desktop

Use visual styles on windows and buttons

এই কমান্ডগুলোর আগে ঠিক চিহ্ন দিনএবং ok করুনকাজ শেষ

সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি যদি একবার রিভিউ করি তাহলে দেখা যায় ব্যাপারটি এ রকমঃ- my computer>right mouse button click>properties>advanced>performance setting>adjust for best performance>ok. তারপর my computer >………….adjust for best performance > Use common tasks in folders, Use drop shadows for icon levels on the desktop, Use visual styles on windows and buttons এ ঠিক চিহ্ন>ok.

এবার আসুন আপনার startup ক্লিন করা যাকনিচের কাজগুলো করুন

Run > লিখুন msconfig > startup ট্যাব ক্লিক > সবগুলো ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন অথবা disable all বাটন ক্লিক করুন, apply করে ok করে দিন restart চাইবে restart করুন restart এর পরে একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে don’t show me again তে ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok করুনব্যাস কাজ শেষ

Windows xp -র একটি আলাদা system restore নামক ফিচার রয়েছেএটি সব সময় আপনার সবগুলো drive মনিটর করতে থাকে এবং যে কোন পরিবর্তনের জন্য ওই drive গুলোতে backup জমা করতে থাকেএতে drive এর অনেক জায়গা বেদখল হয়ে যায় এর ফলে আপনি অনেক সময় ভয় পেতে পারেন যে কিভাবে যেন আপনার hard disk এ খালি জায়গা কমে যাচ্ছেভয়ের কিছু নেই আপনি নিম্নোক্ত কাজ গুলো করুন

My computer > right click> system restore ট্যাব ক্লিক > disk space usage কে max থেকে min করে দিন(একে একে সবগুলো ড্রাইভে এই কাজ করুন )> apply > ok করে বেরিয়ে আসুন

অনেক সময় windows page file গুলো ভারি হয়ে যায়এতে কম্পিউটারের performance কমে যেতে পারেসেক্ষেত্রে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে দেখতে পারেন

start>control panel> administrative tools> local security policy> local policies> security options> ডান পাশের বক্স থেকে shutdown: clear virtual memory page file double click করে এনাবল করে ok করুন

Rem কম ব্যাবহার করে এরকম এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করুন

ভাইরাস থেকে বাঁচতে porno site এ যাতায়ত কমিয়ে দিন

আপনার ড্রাইভ গূলো কে নিয়মিত defragment করুন

Defragment করতে হলে my computer > (প্রতিটি ড্রাইভ এ আলাদা করে) right click>tools ট্যাব ক্লিক > defragment now> analyze>defragment. শেষ

এ পর্জন্ত যা যা বললাম তা করলে আশা করা যায় আপনার কম্পিউটারটি যথেষ্ট ফাস্ট হবেসবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি ccleaner software টি ব্যাবহার করেন ccleaner থেকে ডাউনলোড করুন
ডিভিডি বা সিডি copy-protected" থাকলে?

একটা জরুরী সিডি Nero দিয়ে কপি করতে গিয়েই ধাক্কাটা খেলাম! "This DVD is copy-protected" এরর দেখাচ্ছেঅর্থাৎ কপি করা যাবে নাশুরু করে দিলাম গুগলিংএবং পেয়ে গেলাম কিভাবে প্রটেক্টেড ডিভিডি কপি করা যায় তার তথ্য যার সারাংশ হল, ডিভিডিকে কপি প্রটেক্টেড করার জন্য Content Scramble System (CSS) নামে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়ফলে CSS এনক্রিপ্টেড ডিভিডিগুলোকে ডিক্রিপ্ট করা ছাড়া কপি করা সম্ভব নয়ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য বেশ কিছু সফটওয়্যার পাওয়া যায়এর মধ্যে আমার কাছে DVD43 প্রোগ্রামটি ভাল লেগেছেএটি একটি ফ্রিওয়্যার ডিক্রিপ্টারএর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল, এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে থেকে রিয়েলটাইমে ডিভিডিকে ডিক্রিপ্ট করতে পারেফলে প্রটেক্টেড ডিভিডি থেকে ডিস্ক টু ডিস্ক কপি করা সম্ভ হয় এই লিংক থেকে DVD43 ডাউনলোড করুনডাউনলোড হয়ে গেলে সেটাপ চালু করুনখুবই ছোট একটি প্রোগ্রাম এবং অত্যন্ত সরল এর ইনস্টলেশনইনস্টল হয়ে গেলে সিস্টেম ট্রেতে একটি মানুষের মাথার ছবির মত হলুদ আইকন দেখতে পাবেনযখনই আপনি কপি প্রটেক্টেড কোন ডিভিডি ড্রাইভে প্রবেশ করাবেন হলুদ আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে তার মানে ডিভিডি কপি করার জন্য প্রস্তুতএবার যে কোন ডিভিডি বার্নিং সফটওয়্যার(Nero ব্যবহার করাই উত্তম) দিয়ে ডিভিডিটি কপি করে ফেলতে পারবেন
পেনড্রাইভের ব্যবহার

পেনড্রাইভ একটি পোর্টেবল ইউএসবি মেমোরি ডিভাইসএটি দিয়ে খুব দ্রুত ফাইল, অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ট্রান্সফার করা যায় এই ডিভাইসটি এতই ছোট যে, যেকেউ পকেটে বা ব্যাগে করে সহজে বহন করতে পারেন এবং মূল্যবান তথ্য সবসময় পেনড্রাইভে রেখে ব্যবহার করেনপেনড্রাইভ বর্তমানে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেনআর এই পেনড্রাইভ দৈনন্দিন জীবনে একটি বড় অংশ হিসেবে কাজ করছে, যা আমাদের ছোট পোর্টেবল হার্ডডিস্কের সুবিধা দিয়ে থাকেযারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন বা যাদের দরকারি ফাইল সবসময় প্রয়োজন হয় তাদের অনেকেই পেনড্রাইভ ব্যবহার করে থাকেন পেনড্রাইভ দিয়ে শুধু তথ্য আদান-প্রদানই নয়, এর বাইরের অনেক কাজেও ব্যবহার করা যায়তাই এবারের লেখায় পেনড্রাইভের নানাবিধ সুবিধা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে

পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন


অনেককেই বিভিন্ন কাজে বাইরে ভিন্ন পরিবেশের কম্পি উটারে কাজ করতে হয়সেক্ষেত্রে ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশন বা টুলগুলো অনেক অচেনা মনে হতে পারেসেক্ষেত্রে আপনি পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেনবেশ কয়েক সংখ্যা আগে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিলএই পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের কাজ হচ্ছে এটি এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন, যার ভেতর অনেক ধরনের টুল বিল্টইন অবস্থায় থাকেযেমন : এন্টিভাইরাস, ওপেন অফিস, ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার, ফায়ারফক্স, গেমস, ভিডিও-অডিও প্লেয়ারসহ বেশ কয়েক ধরনের টুলএই টুলগুলো আপনার পেনড্রাইভে নিয়ে যেকোনো কম্পি উটারে বসে পেনড্রাইভ থেকে ব্যবহার করতে পারেনএতে আপনাকে পরিবেশ ভিন্ন হওয়ার পরও অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে অচেনা মনে হবে না

পেনড্রাইভ দিয়েলগইন-লগআউট
ইউজার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছেবর্তমানে অনেকেই কম্পিউটারের লগইন পাসওয়ার্ডকে সিকিউর ভাবেন না, কারণ হ্যাকারদের কাছে কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড বের করা তেমন কষ্টকর নয়সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ দিয়ে এর সিকিউরিটি দেয়া সম্ভববর্তমানে অনেক ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের সঙ্গে সফটওয়্যার আসছে, যা দিয়ে লগইন-লগআউট অপশন সেট করা যায়Blue Micro USB Flash Drive Logon এমন একটি থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, যা আপনাকে ওপরের সুবিধাটি দিতে পারেএই সফটওয়্যারের ব্যবহার দিয়ে আপনার পেনড্রাইভকে কম্পিউটারের জন্য একটি চাবি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেনযেমন ধরুন আপনি কম্পিউটারে লগইন করতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্টে সংযোগ এবং কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবেপেনড্রাইভ ছাড়া কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন নাএই পদ্ধতি যেমনি সিকিউরিটি বাড়িয়েছে, তেমনি একটি সমস্যাও রয়েছেকোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে গেলে আপনি নিজেই কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না

ক্যাস বাড়াতে পেনড্রাইভ

কিছু প্লাগইন আপনার কম্পিউটারের স্পিড বাড়াতে সক্ষম হবেWindows Ready Boost নামে একটি ফিচার রয়েছে, যা উইন্ডোজ ভিসতাতে কাজ করে এবং উইন্ডোজ এক্সপির জন্য রয়েছে eBoostrerঅনেক ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের র্যমের সাইজ কম থাকেযার ফলে কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেনআপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে যুক্ত করুননরমাল কম্পিউটারে উইন্ডোজের মেমরির পেজ ফাইল সি ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকেআপনি তা পরিবর্তন করে পেনড্রাইভের লোকেশন দেখিয়ে দিতে পারেনএতে পেজ ফাইলের স্টোরের সাইজের পরিমাণ বাড়বে

এনক্রিপটেড ডাটা

আপনার ব্যবহারের সব ফাইল, ফোল্ডারকে পেনড্রাইভে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন এবং ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারে ব্যবহার করছেনঅনেক সময় আপনার খুব পার্সোনাল ফাইল বা পাসওয়ার্ডগুলোর তথ্য পেনড্রাইভে থাকতে পারেকিন্তু যদি কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে যায়, তাহলে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো অন্যের কাছে চলে যেতে পারেএক্ষেত্রে আপনি আপনার পার্সোনাল ডাটাগুলোকে এনক্রিপটেড করে রাখতে পারেনএনক্রিপটেড করার জন্য True Crypt, Dekart Private Disk Light টুলগুলো ব্যবহার করতে পারেনএনক্রিপ্ট করার আগে এর ব্যবহারবিধি পড়ে নেবেন

সিস্টেম অ্যাডমিনের ড্রাইভার

অনেক সিস্টেম অ্যাডমিন রয়েছে, যাদের কম্পিউটারে নিয়মিত ড্রাইভার আপডেট বা ইনস্টল করতে হয়সেক্ষেত্রে ড্রাইভারগুলোকে এক্সটারনাল হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে কাজ করে থাকেন অথবা সিডি বা ডিভিডিতে রাইট করে নিয়ে ব্যবহার করে থাকেনকিন্তু ড্রাইভারগুলোকে পেনড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রেখে ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবেযেমন : পেনড্রাইভ ওজনে হালকা হওয়াতে সব সময় এটি বহন করা যাবে এবং বিভিন্ন ড্রাইভের আপডেট বের হলে তা পেনড্রাইভে খুব সহজে আপডেট এবং ব্যবহার করা যাবে

পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম

বর্তমানে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের পাশাপাশি পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম বের হয়েছে অনেকেই আছেন, যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি লিনআক্স ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পার্টিশনের ভয়ে লিনআক্স ব্যবহার করতে পারছেন না সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভে পোর্টেবল লিনআক্সকে নিয়ে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেনআপনার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোকে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেনঅনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভিন্ন পরিবেশে কম্পিউটার ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটারের ব্যবহারবিধির ওপর অনেক রেস্ট্রিকশন থাকেসেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেনএতে আপনাকে কোনো রেস্ট্রিকশনের ভেতর থাকতে হবে নাকোনো বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি কম্পিউটারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ভাইরাসগুলোকে রিমুভ করতে পারবেন বেশ কিছু পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Knoppix, DamnSmall Linux, Puppy Linux, Linux Mint ইত্যাদি

রিকোভারি এনভায়রনমেন্ট

উইন্ডোজ এক্সপি অনেকেই ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের কারণে অনেক সময় ফাইল মিসিং হয় এবং ফাইল বা ডিএলএল মিসিংয়ের কারণে অনেক সময় কম্পিউটার অন হয় না সেক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে থাকেনকিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে আপনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেনউইন্ডোজ এক্সপির রিকোভারি করার ফাইলগুলো পেনড্রাইভে নিয়ে খুব সহজে এক্সপি রিকোভারি অপশন থেকে রিকোভার করে নিতে পারেনBartpe এমন একটি গ্রাফিক্যাল রিকোভারি টুল

৩০ দিনের নমুণা সফটওয়্যারের মেয়াদ বাড়িয়ে নিন।



নানা কারণে আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যারের নমুণা বা ট্রায়াল সংস্করণ ব্যবহার করি। নির্দিষ্ট মেয়াদের পর ট্রায়াল সফটওয়্যার আর ব্যবহার করা যায় না। ‘টাইম স্টপার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যারের নির্দিষ্ট মেয়াদকে বেঁধে রাখতে পারবেন, যার ফলে যত দিন ইচ্ছে ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করা যাবে। মাত্র ৯৩৭ কিলোবাইটের ছোট এই সফটওয়্যারটি http://bit.ly/hVjt1H ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। এখন টাইম স্টপার চালু করে যে সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদকে বেঁধে রাখতে চান, সেটির প্রোগ্রাম ফাইলে যান এবং যে অপশনে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি চালু হয়, সেটি নির্বাচিত করুন। যেমন ধরুন, আপনার পিসির সি ড্রাইভে ‘হিরো সুপার প্লেয়ার’ রয়েছে, তাহলে এটিকে নির্বাচিত করার জন্য C:\HEROSOFT\Hero Super Player\ STHSVCD.exe-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Choose new date লেখা বক্সে ওই সফটওয়্যারটির মেয়াদ থাকাকালীন সময়ের মধ্যে একটি তারিখ নির্বাচন করুন। যেমন, সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদ শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর ২০১০, তাহলে ৩০ ডিসেম্বরের আগে যেকোনো একটি তারিখ নির্বাচন করুন। সবশেষে নির্দিষ্ট বক্সে সফটওয়্যারটির নাম লিখে Create desktop icon অপশনে ক্লিক করলে ওই নামের একটি আইকন ডেস্কটপে আসবে। এখন থেকে সফটওয়্যারটি চালু করার জন্য এই আইকন ব্যবহার করুন। তাহলেই ওই সফটওয়্যারটি যত দিন খুশি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে ট্রায়াল সফটওয়্যারের প্রোগ্রাম ফাইল বা আসল আইকন ব্যবহার করলে আগের নিয়মে নির্দিষ্ট সময়েই এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে